আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে, গাইবান্ধা–৫ (সাঘাটা–ফুলছড়ি) আসনে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) থেকে মনোনয়ন পেয়েছেন ডা. আ. খ. ম. আসাদুজ্জামান। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) রাজধানীর বাংলামোটরে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে দলের সদস্য সচিব আখতার হোসেন আনুষ্ঠানিকভাবে তার নাম ঘোষণা করেন।
মনোনয়ন পাওয়ার পর থেকেই গাইবান্ধা–৫ এলাকায় নতুন রাজনৈতিক আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে উঠে এসেছেন এই চিকিৎসক–রাজনীতিক। দীর্ঘদিন ধরে স্বাস্থ্যসেবা উন্নয়ন, মানবিক উদ্যোগ, যুবশক্তির উন্নয়ন এবং স্থানীয় সমস্যার সমাধানে সক্রিয়ভাবে কাজ করে তিনি সাধারণ মানুষের আস্থা অর্জন করেছেন।
এনসিপির প্রতীক ‘শাপলা কলি’–কে সামনে রেখে প্রচারণা চালাবেন জানিয়ে ডা. আসাদুজ্জামান বলেন,
“গাইবান্ধা–৫ আমার জন্মভূমি। এখানকার মানুষের সুখ–দুঃখ, প্রত্যাশা–সমস্যা আমি জানি। সুযোগ পেলে স্বাস্থ্যসেবা বিস্তার, শিক্ষা সুবিধা বৃদ্ধি, কৃষি উন্নয়ন এবং যুবসমাজের কর্মসংস্থান তৈরিতে বিশেষ ভূমিকা রাখব।”
তিনি আরও বলেন,“ এনসিপি এবার ব্যালট রেভল্যুশনের পথে। আমরা পরিবর্তন চাই—এই পরিবর্তনের নেতৃত্ব দেব সৎ, যোগ্য ও নতুন চিন্তার মানুষ।”
এনসিপির শীর্ষ নেতারা জানান, যোগ্যতা, নৈতিকতা, জনপ্রিয়তা এবং জনসেবায় সরাসরি সম্পৃক্ততার মূল্যায়ন করে গাইবান্ধা–৫ আসনে ডা. আসাদুজ্জামানকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে।
এদিকে স্থানীয় তরুণ ভোটারদের মধ্যেও তার প্রার্থিতা ইতিবাচক সাড়া ফেলেছে। তরুণদের মতে,“এলাকার উন্নয়নে একজন শিক্ষিত, সৎ ও আধুনিক নেতৃত্ব প্রয়োজন ছিল। ডা. আসাদুজ্জামান সেই যোগ্য প্রার্থী।”
এনসিপির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, শিগগিরই গাইবান্ধা–৫ এলাকায় গণসংযোগ, প্রচারণা এবং জনসম্পৃক্ত কর্মসূচি শুরু হবে।গাইবান্ধা–৫ আসনে এনসিপির নতুন ভরসা—ডা. আ. খ. ম. আসাদুজ্জামান।
স্টাফ রিপোর্টর: 


















