সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সাদুল্লাপুর প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন সাদুল্লাপুর কে এম পাইলট সরকারি উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মোস্তাফিজার রহমান ফারুক। এই ঘটনার পর তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে ভর্তি করেন স্বজনরা। হাসপাতালের অর্থোপেডিক বিভাগে তার চিকিৎসা চলছে। মোস্তাফিজার রহমান ফারুক সাদুল্লাপুর প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি।

মঙ্গলবার ৭ মার্চ রাত সাড়ে ১১টার দিকে হাসপাতালে ফারুকের সঙ্গে থাকা তার ভাই মমিনুল ইসলাম জানান,ভর্তির পর তাকে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। এক্স-রে ও পরীক্ষা-নীরিক্ষার পর তার বাম হাতের কনুইসহ আঘাত পাওয়া জায়গা প্লাষ্টার করেছেন চিকিৎসকরা। এছাড়া মুখের একাধিক স্থানে জখম ও কপালের দুই পাশে ১৪টি সেলাই দেয়া হয়েছে। চিকিৎসার পর তিনি এখন বিশ্রামে আছেন। আপাততঃ দুশ্চিন্তার কিছু নেই বলে জানান চিকিৎসক। সবার কাছে তার আশু রোগ মুক্তি কামনায় দোয়া প্রার্থনা করেছেন তার পরিবার,স্বজন ও সহকর্মীবৃন্দ।

এর আগে,মঙ্গলবার বিকেলে নিজে মোটরসাইকেল চালিয়ে শশুড়বাড়ি গোবিন্দগঞ্জ থেকে সাদুৃল্লাপুর বাসায় ফিরছিলেন তিনি। পথে নাকাইহাট সড়কে হঠাৎ দূর্ঘটনার শিকার হয়ে গুরুতর আহত হন। প্রথমে তাকে উদ্ধার করে গাইবান্ধা সদর হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

এদিকে,দূর্ঘটনায় আহত ফারুকের দ্রুত সুস্থতা কামনা করেছেন শিক্ষক ও সাংবাদিক সহকর্মীসহ সাদুল্লাপুর উপজেলার বিভিন্ন মহল।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

সাংবাদিকদের বিশেষ ছাড়ে ইলেকট্রিক-বাইক দিচ্ছে ন্যামস মোটরস

সাদুল্লাপুর প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত

Update Time : ০৩:০৯:৩৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ৮ মার্চ ২০২৩

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন সাদুল্লাপুর কে এম পাইলট সরকারি উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মোস্তাফিজার রহমান ফারুক। এই ঘটনার পর তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে ভর্তি করেন স্বজনরা। হাসপাতালের অর্থোপেডিক বিভাগে তার চিকিৎসা চলছে। মোস্তাফিজার রহমান ফারুক সাদুল্লাপুর প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি।

মঙ্গলবার ৭ মার্চ রাত সাড়ে ১১টার দিকে হাসপাতালে ফারুকের সঙ্গে থাকা তার ভাই মমিনুল ইসলাম জানান,ভর্তির পর তাকে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। এক্স-রে ও পরীক্ষা-নীরিক্ষার পর তার বাম হাতের কনুইসহ আঘাত পাওয়া জায়গা প্লাষ্টার করেছেন চিকিৎসকরা। এছাড়া মুখের একাধিক স্থানে জখম ও কপালের দুই পাশে ১৪টি সেলাই দেয়া হয়েছে। চিকিৎসার পর তিনি এখন বিশ্রামে আছেন। আপাততঃ দুশ্চিন্তার কিছু নেই বলে জানান চিকিৎসক। সবার কাছে তার আশু রোগ মুক্তি কামনায় দোয়া প্রার্থনা করেছেন তার পরিবার,স্বজন ও সহকর্মীবৃন্দ।

এর আগে,মঙ্গলবার বিকেলে নিজে মোটরসাইকেল চালিয়ে শশুড়বাড়ি গোবিন্দগঞ্জ থেকে সাদুৃল্লাপুর বাসায় ফিরছিলেন তিনি। পথে নাকাইহাট সড়কে হঠাৎ দূর্ঘটনার শিকার হয়ে গুরুতর আহত হন। প্রথমে তাকে উদ্ধার করে গাইবান্ধা সদর হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

এদিকে,দূর্ঘটনায় আহত ফারুকের দ্রুত সুস্থতা কামনা করেছেন শিক্ষক ও সাংবাদিক সহকর্মীসহ সাদুল্লাপুর উপজেলার বিভিন্ন মহল।