সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গাইবান্ধার কুপতলায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বর্ষবরণ উদযাপন

গাইবান্ধা সদর উপজেলার পশ্চিম কুপতলা ফকিরপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আজ সোমবার সকালে প্রাণবন্ত আয়োজনের মধ্য দিয়ে উদযাপিত হলো বাংলা নববর্ষ ১৪৩২।

সকাল ৯টা থেকে শুরু হওয়া বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মোঃ হোসেন আলী, সহকারী শিক্ষক মোঃ জুলফিকার আলী ভুট্টো, মিথুন কুমার বর্মন ও মোছাঃ ফেরদৌসী খাতুন।

শিশুদের মুখে হাসি, রঙিন সাজসজ্জা, আর বাঙালি ঐতিহ্যের নানা আয়োজন অনুষ্ঠানটিকে করে তোলে আরও প্রাণবন্ত। পান্তা-ইলিশ খাওয়া, লোকজ গান, কবিতা আবৃত্তি ও সাংস্কৃতিক পরিবেশনার মাধ্যমে দিনটি উদযাপন করে বিদ্যালয়টি।

অনুষ্ঠানের মূল উদ্দেশ্য ছিল শিক্ষার্থীদের মধ্যে বাঙালি সংস্কৃতির প্রতি ভালোবাসা গড়ে তোলা ও ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতা বজায় রাখা। শিক্ষকরা জানান, শিক্ষার পাশাপাশি সংস্কৃতিচর্চার মধ্য দিয়েই শিশুদের মানসিক বিকাশ নিশ্চিত করা সম্ভব।

অনুষ্ঠান শেষে এক মনোজ্ঞ পান্তা ভাতের আয়োজনের মাধ্যমে দিনটি স্মরণীয় করে তোলা হয়।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

Popular Post

গাইবান্ধায় নবাগত ও বিদায়ী পুলিশ সুপারের সংবর্ধনা ও দায়িত্ব হস্তান্তর অনুষ্ঠান

গাইবান্ধার কুপতলায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বর্ষবরণ উদযাপন

Update Time : ০১:২৫:৪১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ এপ্রিল ২০২৫

গাইবান্ধা সদর উপজেলার পশ্চিম কুপতলা ফকিরপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আজ সোমবার সকালে প্রাণবন্ত আয়োজনের মধ্য দিয়ে উদযাপিত হলো বাংলা নববর্ষ ১৪৩২।

সকাল ৯টা থেকে শুরু হওয়া বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মোঃ হোসেন আলী, সহকারী শিক্ষক মোঃ জুলফিকার আলী ভুট্টো, মিথুন কুমার বর্মন ও মোছাঃ ফেরদৌসী খাতুন।

শিশুদের মুখে হাসি, রঙিন সাজসজ্জা, আর বাঙালি ঐতিহ্যের নানা আয়োজন অনুষ্ঠানটিকে করে তোলে আরও প্রাণবন্ত। পান্তা-ইলিশ খাওয়া, লোকজ গান, কবিতা আবৃত্তি ও সাংস্কৃতিক পরিবেশনার মাধ্যমে দিনটি উদযাপন করে বিদ্যালয়টি।

অনুষ্ঠানের মূল উদ্দেশ্য ছিল শিক্ষার্থীদের মধ্যে বাঙালি সংস্কৃতির প্রতি ভালোবাসা গড়ে তোলা ও ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতা বজায় রাখা। শিক্ষকরা জানান, শিক্ষার পাশাপাশি সংস্কৃতিচর্চার মধ্য দিয়েই শিশুদের মানসিক বিকাশ নিশ্চিত করা সম্ভব।

অনুষ্ঠান শেষে এক মনোজ্ঞ পান্তা ভাতের আয়োজনের মাধ্যমে দিনটি স্মরণীয় করে তোলা হয়।