সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চাউল না পেয়ে জেলেদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ।

মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলার আলিমাবাদ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান বাপ্পীর বিরুদ্ধে জেলেদের চাউল আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। চাউল না পেয়ে বিক্ষুব্ধ জেলেরা চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে।

এসময় তারা চেয়ারম্যানের অপসারণ ও চাউল পাওয়ার ব্যবস্থা গ্রহণের সরকারের কাছে দাবী জানান। মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) দুপুরে মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলার আলিমাবাদ ইউনিয়নের মাছকাঝি বাজার এলাকায় এই মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে জেলেরা বলেন, সরকার নদীতে মাছ ধরার উপর ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। তাই আমরা নদীতে মাছ শিকার বন্ধ রেখেছি। এখন আমরা সম্পূর্ণভাবে বেকার রয়েছে। সরকার জেলেদের জন্য নিষেধাজ্ঞা সময়ে চাউল বরাদ্দ দিয়েছে। আলিমাবাদ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান বাপ্পী অল্পকিছু জেলেদের মাঝে চাউল বিতরণ করেছে। কিন্তু বেশিরভাগ জেলে চাউল পায়নি। বাকী জেলেদের চাউল চেয়ারম্যান, ইউপি সদস্য ও সচিব মিলে আত্মসাত করে বিক্রি করে দিয়েছে। আমরা চেয়ারম্যানের কাছে চাউল আনতে গেলে চেয়ারম্যান আমাদের সাথে খুব বাজে ব্যবহার করে বলে ক্ষুব্ধ জনতা অভিযোগ করেন।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

সাংবাদিকদের বিশেষ ছাড়ে ইলেকট্রিক-বাইক দিচ্ছে ন্যামস মোটরস

চাউল না পেয়ে জেলেদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ।

Update Time : ০৭:৪০:২১ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৪

মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলার আলিমাবাদ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান বাপ্পীর বিরুদ্ধে জেলেদের চাউল আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। চাউল না পেয়ে বিক্ষুব্ধ জেলেরা চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে।

এসময় তারা চেয়ারম্যানের অপসারণ ও চাউল পাওয়ার ব্যবস্থা গ্রহণের সরকারের কাছে দাবী জানান। মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) দুপুরে মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলার আলিমাবাদ ইউনিয়নের মাছকাঝি বাজার এলাকায় এই মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে জেলেরা বলেন, সরকার নদীতে মাছ ধরার উপর ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। তাই আমরা নদীতে মাছ শিকার বন্ধ রেখেছি। এখন আমরা সম্পূর্ণভাবে বেকার রয়েছে। সরকার জেলেদের জন্য নিষেধাজ্ঞা সময়ে চাউল বরাদ্দ দিয়েছে। আলিমাবাদ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান বাপ্পী অল্পকিছু জেলেদের মাঝে চাউল বিতরণ করেছে। কিন্তু বেশিরভাগ জেলে চাউল পায়নি। বাকী জেলেদের চাউল চেয়ারম্যান, ইউপি সদস্য ও সচিব মিলে আত্মসাত করে বিক্রি করে দিয়েছে। আমরা চেয়ারম্যানের কাছে চাউল আনতে গেলে চেয়ারম্যান আমাদের সাথে খুব বাজে ব্যবহার করে বলে ক্ষুব্ধ জনতা অভিযোগ করেন।