রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে বিভাগটির সিনিয়র সহকারী সচিব পূরবী গোলদার স্বাক্ষরিত এক পত্রে ওই ইউপির চেয়ারম্যান সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের পদটি শূণ্য ঘোষণা করা হয়।
পত্রে উল্লেখ করা হয়, সাদুল্লাপুর উপজেলার ১১নং খোর্দ্দকোমরপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের বিরুদ্ধে ব্যাংক স্টেটমেন্ট, ক্যাশবুক ও বরাদ্দ রেজিস্ট্রার সঠিকভাবে লিপিবদ্ধ না করে ভিন্ন রশিদে অর্থ আদায়সহ আসবাপত্র ক্রয়ের নামে দুই লাখ টাকা আত্নশাতের অভিযোগে পরিষদটির ১১ জন সদস্য অনাস্থা প্রস্তাব করেন। সেটি প্রশাসনের সরেজমিনে তদন্তে উথ্থাপিত অভিযোগ সমূহ প্রমাণিত হয়। স্থানীয় সরকার (ইউনিয়ন পরিষদ) বিধান অনুযায়ী সরকার কর্তৃক অনাস্থা প্রস্তাবটি অনুমোদন হওয়ায় জনস্বার্থে ওই ইউপির চেয়ারম্যান সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের পদটি শূন্য ঘোষণা করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন খোর্দ্দকোমরপুর ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান নওশা মিয়া।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তাকে পাওয়া যায়নি।
সাদুল্লাপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. কাওছার হাবীব বলেন, মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের প্রেরিত ওই ইউপির চেয়ারম্যান পদশূন্য ঘোষণার চিঠি আজ মঙ্গলবার পেয়েছি। আগামীকাল বুধবার গেজেট বিজ্ঞপ্তি জারি করা হবে।