স্টাফ রিপোর্টারঃ
কুড়িগ্রামের রৌমারীতে ‘প্রথম স্ত্রীর ভূয়া অনুমতি সনদ দেখিয়ে’ এবং কিশোরীকে ‘ফুসলিয়ে প্রেমের ফাঁদে ফেলে’বাল্য বিয়ে বিয়ের চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে ইসকে আব্দুল্লাহ (৫৪) নামের এক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে।কনের বাড়িতে আসলে তাকে ‘গণধোলাই’ দেওয়া হয় বলেও জানা গেছে।
জানা যায়,মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার শৌলমারী ইউনিয়নের বড়াইকান্দি গ্রামে বিয়ে করতে যান তিনি। পরে উদ্ভুত পরিস্থিতিতে জনতার রোষানল থেকে তাকে উদ্ধার করেন রৌমারী সদর ইউপি’র সাবেক চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম শালু।
স্থানীয়দের দাবি,প্রথম স্ত্রীর ভূয়া অনুমতি সনদ ও কিশোরীকে ফুসলিয়ে প্রেমের ফাঁদে ফেলে বিয়ে করতে আসায় ওই কর্মকর্তাকে গণধোলাই দেওয়া হয়েছে।
দিনাজপুর জেলা সদরের সুইহারী (খালপাড়া) গ্রামের মৃত হাফিজ উদ্দিনের ছেলে ইসকে আব্দুলাহ ঠাকুরগাঁও জেলার রাণী শংকৈল উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত রয়েছেন।